Не---и-т часо-н-- -------ан.
Н_______ ч_______ е р_______
Н-г-в-о- ч-с-в-и- е р-с-п-н-
----------------------------
Неговиот часовник е расипан. 0 o--i-ao_____o-h-l-------ochila
পৃথিবীতে মানুষ একমাত্র প্রাণী যারা কথা বলতে পারে।
অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদ থেকে এই যোগ্যতা মানুষকে আলাদা করে।
অবশ্যই প্রাণী ও উদ্ভিদ একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে।
তারা একটি জটিল শব্দাংশ ব্যবহার করে না।
কিন্তু কেন মানুষ কথা বলতে পারে?
কথা বলতে কিছু কিছু শারীরিক বৈশিষ্টের প্রয়োজন হয়।
এই শারীরিক বৈশিষ্ট্য শুধুমাত্র মানুষের মধ্যে পাওয়া যায়।
কিন্তু, তার অর্থ এই না যে মানুষ তাদের উন্নত করেছে।
বিবর্তনের ইতিহাস বলে, কোন কিছুই একটি কারণ ছাড়া ঘটে না।
কোন এক সময় থেকে মানুষ কথা বলতে শুরু করে।
সময়টা ঠিক কখন ছিল তা আমরা এখনো জানি না।
কিন্তু কিছু একটা নিশ্চয় ঘটেছিল যার জন্য মানুষ কথা বলা শুরু করে।
গবেষকরা একটি জিনগত পরিবর্তনকে এজন্য দায়ী করেন।
নৃবিজ্ঞানীরা বিভিন্ন জীবিত প্রাণীর জিনগত উপাদান তুলনা করেছেন।
এটা জানা বিষয় যে, একটি বিশেষ জিন কথা বলায় প্রভাব ফেলে।
এটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে, মানুষের কথা বলায় সমস্যা হয়।
তারা নিজেদের ভালভাবে প্রকাশ করতে না এবং শব্দ বুঝতে পারে না।
এই জিন মানুষ, বনমানুষ, এবং ইঁদুরের মধ্যে পরীক্ষা করা হয়েছিল।
এটা মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির ভিতরে একই রকম।
শুধু দুটি ছোট পার্থক্য চিহ্নিত করা হয়েছিল।
কিন্তু এই পার্থক্য তাদের মস্তিষ্কের উপস্থিতি পরিচিত করে।
একসাথে অন্যান্য জিনের সাথে, তারা নির্দিষ্ট মস্তিষ্কের কার্যক্রম প্রভাবিত করে।
তাই, মানুষ কথা বলতে পারে বনমানুষ পারে না।
তবে, মানুষের ভাষার ধাঁধাঁ এখনো সমাধান হয়নি।
জিনগত পরিবর্তন শুধু কথা বলার সক্রিয়তা যথেষ্ট নয়।
গবেষকরা মানুষের জিন ইঁদুরের জিনে বসান।
এতে তাদের কথা বলার যোগ্যতা হয়নি।
কিন্তু তাদের চিঁ চিঁ শব্দের মাত্রা অনেক বেশী ছিল।