Я---с---глаза-и р-т.
Я р____ г____ и р___
Я р-с-ю г-а-а и р-т-
--------------------
Я рисую глаза и рот. 0 Sna--ala-g--o--.S_______ g______S-a-h-l- g-l-v-.----------------Snachala golovu.
আধুনিক ভাষাগুলো গবেষণা করা যেতে পারে।
এজন্য অনেক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে।
কিন্তু হাজার বছর আগে মানুষ কিভাবে কথা বলত?
এই প্রশ্নের উত্তর দেয়া কঠিন।
তা সত্ত্বেও গবেষকরা বছরের পর বছর এটি নিয়ে গবেষণা করছেন।
তারা খুঁজে বের করার চেষ্টা করবেন যে কিভাবে মানুষ পূর্বে কথা বলত।
এজন্য তারা চেষ্টা করেন প্রাচীন ভাষার ধরণগুলো নতুন করে সাজাতে।
আমেরিকার গবেষকরা একটি অভূতপূর্ব আবিস্কার করেছেন।
তারা ২,০০০ এরও বেশী ভাষা পরীক্ষা করেছেন।
বিশেষ করে তারা ঐসব ভাষার বাক্যগুলোর গঠন নিয়ে গবেষণা করেছেন
গবেষণার ফল খুবই চমকপ্রদ ছিল।
প্রায় অর্ধেক ভাষার বাক্যগুলোর গঠন ছিল কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া আকৃতির।
অর্থ্যাৎ প্রথমে কর্তা, এরপর কর্ম এবং শেষে ক্রিয়া।
প্রায় ৭০০ ভাষা কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম গঠন অনুসরণ করে।
এবং প্রায় ১৬০ টি ভাষা ক্রিয়া- কর্তা- কর্ম, এই গঠন অনুসরণ করে।
মাত্র ৪০ টির মত ভাষা ক্রিয়া- কর্ম - কর্তা এই ধরণ ব্যবহার করে।
১২০টি ভাষা সংমিশ্রিত ভাষা।
কর্ম- ক্রিয়া- কর্তা এবং কর্ম- কর্তা- ক্রিয়া এই ধরণগুলো খুবই বিরল।
কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া এই পদ্ধতি সুলভ ছিল।
উদহারণস্বরূপ, ফারসী, জাপানী ও তুর্কি ভাষা।
কর্তা-ক্রিয়া-কর্ম এই ধরণ সবচেয়ে বেশী প্রচলিত।
বর্তমানে, ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা পরিবারের সবচেয়ে শক্তিশালী গঠন এটি।
গবেষকরা মনে করেন কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া এই পদ্ধতি পূর্বে ব্যবহৃত হথ।
সব ভাষার ভিত্তি এই পদ্ধতি।
পরবর্তীতে ভিন্ন পদ্ধতি হয়ে গেছে।
আমরা এখনও জানিনা এটা কেন হয়েছিল।
বাক্যের এই বিভিন্নতার নিশ্চয়ই কোন কারণ আছে।
কারণ বিবর্তনে, শুধুমাত্র যেটার সুবিধা পাওয়া যায় সেটাই টিকে থাকে।