У т-бя-е--- ш-о--р?
У т___ е___ ш______
У т-б- е-т- ш-о-о-?
-------------------
У тебя есть штопор? 0 M-e---reza-ʹ l--?M__ p_______ l___M-e p-r-z-t- l-k------------------Mne porezatʹ luk?
যদি কেউ শেখায় কোন উন্নতি করতে না পাওে, তাহলে সম্ভবত সে ভুল শিকছে।
তারা তাদের নিজস্ব শেখার ধরণ ধরতে পারছেনা।
চার ধরনের শেখার পদ্ধতি রয়েছে।
এই শিক্ষাপদ্ধতি গুলো অমাদের ইন্দ্রিয়ের সাথে সংবেদনশীল।
চারটি পদ্ধতি হলঃ শ্রবণ পদ্ধতি, দর্শণ পদ্ধতি, যোগাযোগমূলক পদ্ধতি ও গতিদায়ক শিক্ষণ পদ্ধতি।
শ্রবণ পদ্ধতিতে যা শোনা হয় তাই শেখা হয়।
যেমন, গান শুনে মনে রাখা।
পড়ার সময় জোরে পড়তে গিয়ে শব্দগুলো শেখা হয়।
এটা অনেক সময় নিজের সাথে কথা বলা।
সিডি শোনা বা কারও বক্তব্য রেকর্ড করে শোনা খুবই উপকারী।
দেখা থেকে দর্শণ পদ্ধতির শেখা হয়।
এজন্য পড়া অনেক জরুরী।
পড়ার সময় অনেক নোট নেয়া হয়।
দেখে যে শিখতে চায় সে পড়ার সময় বিভিন্ন ছবি, ছক ও রঙিন কার্ড ব্যবহার করে।
এই পদ্ধতিতে অনেক পড়তে হয় এমনকি রঙিন স্বপ্নও দেখা হয়ে যায়।
একটি সুন্দর পদ্ধাততে তারা শিখে।
যোগাযোগমূলক পদ্ধতিতে শেখা হয় অন্যের সাথে কথা-বার্তা বলে ও আলাপ-আলোচনা করে।
এজন্য দরকার উত্তম যোগাযোগ ও কথোপকথন।
যারা এই পদ্ধতিতে শিখতে চায় তারা কথোপকথনের সময় অনেক প্রশ্ন করে এবং দলগতভাবে শিখে।
গতিদায়ক শিক্ষণ পদ্ধতি চলাফেরার সাথে সম্পৃক্ত।
এই পদ্ধতির মানুষরা বিশ্বাস করে কোন কিছু করে শেখা এবং তারা শেখার জন্য সবকিছু করতে চায়।
তারা শারিরীকভাবে সক্রিয় থাকে এবং পড়ার সময়ও শেখার চিন্তা করতে থাকে।
তারা নিয়মকানুন পছন্দ করেনা কিন্তু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে পছন্দ করে।
এটা গুরুত্বপূর্ণ যে, সবার মধ্যেই উপরোল্লেখিত শিক্ষণ পদ্ধতিগুলোর মিশ্রণ রয়েছে।
সুতরাং, কেউ একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অনুসরণ করে শিখতে পারবে না।
তাই আমরা তখনই শিখি যখন আমরা আমাদের সকল ইন্দ্রিয় ব্যবহার করি।
তখনই আমাদের মস্তিষ্ক সম্পূর্ণ সক্রিয় হয়ে যায় এবং নতুন কিছু সংরক্ষণ করতে পারে।
পড়–ন,আলোচনা করুন এবং ভালভাবে শব্দ শুনুন! এরপর চলাফেরা করে ঘুরে ঘুরে শিখুন।