О- Ев-о-- -- -те?
О_ Е_____ л_ с___
О- Е-р-п- л- с-е-
-----------------
От Европа ли сте? 0 Ot Ye--o-a-li-st-?O_ Y______ l_ s___O- Y-v-o-a l- s-e-------------------Ot Yevropa li ste?
ভাষা যোগাযোগের মাধ্যম।
আমরা আমাদের ভাবনা ও অনুভূতি অন্যকে বলি।
লিখেও আমরা এটা প্রকাশ করতে পারি।
অধিকাংশ ভাষার একটি লিখিত রূপ রয়েছে।
লেখা হল অক্ষরের সমষ্টি।
এই অক্ষরগুলো বিভিন্ন হতে পারে।
কতগুলো অক্ষর নিয়ে অধিকাংশ লেখা হয়।
এই অক্ষরগুলোই বর্ণমালা তৈরী করে।
বর্ণমালা হল একটি সংগঠিত ও চিত্রসম্বলিত চিহ্ন।
এই অক্ষরগুলো সুনির্দিষ্ট নিয়ম অনুযায়ী শব্দ গঠন করে।
প্রত্যেক অক্ষরের নির্দিষ্ট উচ্চারণ রয়েছে।
বর্ণমালার ইংরেজী প্রতিশব্দ ’অ্যালফাবেট’ যা গ্রীক ভাষা থেকে উদ্ভূত।
গ্রীক ভাষার প্রথম দুটি বর্ণের নাম ’আলফা’ ও ’বেটা’।
পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন ধরনের বহুসংখ্যক বর্ণমালা রয়েছে।
প্রায় ৩,০০০ বছর আগে থেকে মানুষ বর্ণমালার ব্যবহার করে আসছে।
পূর্বে, বর্ণমালা ছিল চিত্রসম্বলিত।
খুব কম মানুষই চিত্রগুলোর অর্থ বুঝতো।
ফলে, পরবর্তীতে বর্ণমালা তার চিহ্নগত বৈশিষ্ট্য হারিয়ে ফেলে।
বর্তমানে, এই ধরণের বর্ণমালার কোন অর্থ নেই।
তারা যখন অন্য কোন বর্ণের সাথে ব্যবহার হয় তখনই কেবল অর্থবহ হয়।
যেমন, চীনা বর্ণমালায় ব্যবহৃত বিভিন্ন চিহ্ন বিভিন্ন অর্থ বহন করে।
এই বর্ণমালা ছবিসম্বলিত এবং ছবির দ্বারা অর্থ বোঝা যায়।
লেখায় আমাদের ভাবনার প্রতিফলণ হয়।
জ্ঞানের স্মারক হিসেবে আমরা বর্ণমালা ব্যবহার করি।
আমাদের মস্তিষ্ক শিখে কিভাবে বর্ণের অর্থোদ্ধার করতে হয়।
বর্ণমালা থেকে শব্দ হয় আর শব্দ থেকে কল্পনা।
এভাবেই একটি লেখা বছরের পর বছর টিকে থাকে।
এবং এখনও তা বোধগম্য।