Тов- е---ят- к--а--.
Т___ е м____ к______
Т-в- е м-я-а к-т-р-.
--------------------
Това е моята китара. 0 C-uvstva-t---e ---o - doma-si!C__________ s_ k___ u d___ s__C-u-s-v-y-e s- k-t- u d-m- s-!------------------------------Chuvstvayte se kato u doma si!
একটি শিশু হিসেবে কার কাছ থেকে আপনি আপনার ভাষা শিখেছিলেন?
নিশ্চিতভাবে আপনি বলবেন মায়ের কাছ থেকে।
প্রায় সবাই এটা ভাবে।
”মাতৃভাষা” শব্দটি সব জাতিরই আছে।
ইংরেজ ও চাইনীজরা এই শব্দটির সাথে পরিচিত।
সম্ভবত মায়েরা শিশুদের সাথে বেশী সময় থাকে এই জন্যই মাতৃভাষা বলা হয়।
কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু পরিসংখ্যান ভিন্ন তথ্য দিয়েছে।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী আমাদের পিতার ভাষায় সাধারণত আমাদের ভাষা।
গবেষকরা জীনগত বৈশিষ্ট্য এবং বিভিন্ন মিশ্র জাতির ভাষা পরীক্ষা করেছেন।
এই সমস্ত জাতিতে শিশুর বাবা-মা ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতির হয়ে থাকে।
এইসব মিশ্র জাতির সৃষ্টি হাজার হাজার বছর আগে।
শরণার্থী আগমন এই মিশ্রতার কারণ।
এই মিশ্র জাতির জীনগত বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা করা হয়।
এরপর স্থানীয় জাতির ভাষার ধরণ পরীক্ষা করা হয়।
দেখা যায় অধিকাংশ মানুষ তাদের পূর্ব-পুরুষদের ভাষায় কথা বলে।
তাহলে দেখা যাচ্ছে, একটি দেশের ভাষা এসেছে ’ওয়াই’ ক্রোমোজম থেকে যা কিনা পুরুষের ক্রোমোজম।
পুরুষরাই বিদেশে তাদের সাথে করে ভাষা নিয়ে এসেছে।
এবং নারীরা পুরুষদের সেই ভাষাকে গ্রহন করেছে।
কিন্তু আজকের দিনেও আমাদের ভাষায় বাবাদের অনেক ভূমিকা রয়েছে।
কেননা শেখার সময় শিশুরা তাদের বাবার ভাষার দিকেই ধাবিত হয়।
বাবারা অপেক্ষাকৃত কম কথা বলেন বাচ্চাদের সাথে।
পুরুষদের বাক্যও সংক্ষিপ্ত হয় নারীদের বাক্যের চেয়ে।
এজন্য বাবার ভাষা বাচ্চাদের কাছে বেশী পছন্দের হয়।
বাবার ভাষা শিশুদের দ্বিধায় ফেলে না বরং ভাষা শিখতে অনেক সহজ করে দেয়।
এজন্য বাচ্চারা ’মা’ বলার আগে ’বাবা’ বলা শেখে।
পরে, মায়ের শেখানো শব্দ দিয়ে শিশু ভাষা গঠন শিখে।
এভাবে বাবার পাশাপাশি মা ও আমাদের ভাষা শেখায় অবদান রাখেন।
তাই ’মাতৃভাষা’ না বলে আমাদের বলা উচিৎ ’পিতামাতার ভাষা’।