М-н--ұнд--б---н бо--ағанмы-.
М__ м____ б____ б___________
М-н м-н-а б-р-н б-л-а-а-м-н-
----------------------------
Мен мұнда бұрын болмағанмын. 0 Ä---e.Ä_____Ä-ï-e-------Ärïne.
Ж-қ- -ас---б-р ж---.
Ж___ б____ б__ ж____
Ж-қ- б-с-а б-р ж-л-.
--------------------
Жоқ, басқа бір жолы. 0 Sä--q--tı-aw---en.S__ q_______ e____S-l q-t-ı-a- e-e-.------------------Säl qattılaw eken.
যে ভাষায় আমরা কথা বলি তা আমাদের পূর্বপুরুষ থেকে এসেছে।
কিন্তু আমাদের জিনও এজন্য দায়ী।
স্কটল্যান্ডের কিছু গবেষকরা এই কথা বলেছেন।
তারা দেখিয়েছেন ইংরেজী কিভাবে চীনা ভাষা থেকে পৃথক।
এটা করতে গিয়ে তারা জানতে পেরেছেন যে, এক্ষেত্রে জিনের অনেক ভূমিকা রয়েছে।
কেননা আমাদের মস্তিষ্কের উন্নয়নে জিনের প্রভাব থাকে।
এজন্যই তারা আমাদের মস্তিষ্কের গঠন ঠিক করে দেয়।
এমনভাবেই আমাদের ভাষা শিক্ষার ক্ষমতা নির্ধারিত হয়।
এক্ষেত্রে দুই জিনের বিকল্প অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
যদি একটি বিশেষ বিকল্প কম থাকে তাহলে স্বর-সংক্রান্ত ভাষা উন্নত হয়।
স্বর-সংক্রান্ত ভাষায় কথা বলতে হলে জিনগত বিকল্পের প্রয়োজন হয়না।
স্বর-সংক্রান্ত ভাষায় স্বরের মাত্রা অনুযায়ী শব্দের অর্থ নির্ধারিত হয়।
যেমন, চীনা একটি স্বর-সংক্রান্ত ভাষা।
এই জিনগত বৈশিষ্ট্যের উপর নির্ভর করে অন্য ভাষাও শেখা যায়।
ইংরেজী একটি স্বর-সংক্রান্ত ভাষা নয়।
এই জিনগত বিকল্পসমূহ সমভাবে বন্টিত না।
বিশ্বের স্পন্দন পার্থক্য তারা ঘটায়।
কিন্তু ভাষা টিকে থাকে, তারা হারিয়ে যায়।
এজন্যই, বাচ্চারা বাবা-মা’র ভাষা অনুকরণ করার দক্ষতা অর্জন করে।
তাই তারা সেই ভাষা শিখেও যায়।
শুধুমাত্র এই কারনেই এটি প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে চলে আসছে।
পূর্ববর্তী জিনের বিকল্প স্বর-সংক্রান্ত ভাষা উন্নীত করে।
তাই বলা যায় এখনকার চেয়ে পূর্বে অনেক বেশী পরিমাণে স্বর-সংক্রান্ত ভাষা ছিল।
কিন্তু জিনগত উপাদানকে বেশী গুরুত্ব দেয়া ঠিক হবেনা।
তারা শুধুমাত্র ভাষার বিকাশ সম্পর্কে ধারনা দেয়।
ইংরেজী বা চীনা ভাষার জন্য কোন জিন নেই।
যেকেউ যেকোন ভাষা শিখতে পারে।
ভাষা শেখার জন্য আপনার জিনগত বৈশিষ্ট্য লাগবেনা; শুধু আগ্রহ আর অধ্যবসায় লাগবে।