Ա-ս պահ-ն----ա--ա-ո-- է:
Ա__ պ____ ն_ ա_______ է_
Ա-ս պ-հ-ն ն- ա-խ-տ-ւ- է-
------------------------
Այս պահին նա աշխատում է: 0 V--h--- -’i--- yen s-v--umV____ , k_____ y__ s______V-c-’ , k-i-h- y-n s-v-r-m--------------------------Voch’ , k’ich’ yen sovorum
Այ-- -- ա-----հ---աշ---ո----:
Ա___ ն_ ա__ պ____ ա_______ է_
Ա-ո- ն- ա-ս պ-հ-ն ա-խ-տ-ւ- է-
-----------------------------
Այո, նա այս պահին աշխատում է: 0 h-r--’--lh________h-r-s-n-l---------harts’nel
বিদেশী ভাষা শেখা সবসময় সহজ নয়।
ভাষা শিক্ষার্থীদের কাছে প্রাথমিকভাবে ভাষা শেখা কঠিন।
নতুন শেখা ভাষায় বাক্য তৈরী করতে অনেকেই সাহস করে না।
তাদের ভুল করার ভয় থাকে।
এই ধরনের শিক্ষার্থীদের জন্য লেখার বিকল্প নেই।
যে ভালভাবে কথা বলতে চায় তাকে অবশ্যই যতটা সম্ভব লিখতে হবে।
নতুন ভাষা গ্রহণ করতে লেখা আমাদের সাহায্য করে।
এটার পেছনে অনেক কারণ রয়েছে।
কথা বলা থেকে লেখা ভিন্ন।
এটা অনেক জটিল প্রক্রিয়া।
লেখার সময় আমরা অনেক সময় নিয়ে ভেবেচিন্তে শব্দ ব্যবহার করি।
তাই নতুন ভাষা শেখার সময় আমাদের নিবিড়ভাবে কাজ করে।
লেখার সময় আমরা অনেকটাই নিশ্চিন্ত হয়ে লিখি।
কারণ উত্তর পাওয়ার জন্য কেউ অপেক্ষা করে নেই।
এভাবেই আমাদের নতুন ভাষার ভাষাভীতি দূর হয়।
এছাড়াও লেখা সৃজনশীলতা বাড়ায়।
নতুন ভাষার সাথে আমরা সাবলীল হয় এবং আনন্দের সাথে শিখি।
লেখায় সময় বেশী পাওয়া যায় কথা বলার চেয়ে।
লিখলে মুখস্তও বেশী হয়।
কিন্তু লেখার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল নৈর্ব্যক্তিক।
অর্থ্যাৎ আমরা বুঝতে পারি যে আমরা কি লিখছি।
আমাদের সামনে আমাদের লেখা থাকে।
ফলে আমরা ভুলগুলো সংশোধন করতে পারি।
নতুন ভাষায় আমরা কি লিখছি তাত্ত্বিকভাবে তা গুরুত্বপূর্ণ নয়।
নিয়ম মেনে লিখিত বাক্য প্রণয়ন করা হল গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি লেথা অনুশীলন করতে চান, তাহলে আপনার দেশের বাইরে একজন কলমী বন্ধুখোঁজা উচিৎ।
তারপর আপনি তার সাথে দেখা করতে পারেন।
আপনি দেখতে পাবেন যেঃ কথা বলা এখন অনেক সহজ!