Ինձ ---ո-ց-կ-- -արկ-վո-:
Ի__ ֆ_______ է հ________
Ի-ձ ֆ-տ-խ-ի- է հ-ր-ա-ո-:
------------------------
Ինձ ֆոտոխցիկ է հարկավոր: 0 Ay-t--h--ahch--al ka՞A______ m________ k__A-s-e-h m-h-h-k-l k-՞---------------------Aystegh mahchakal ka՞
অনুবাদ করতে গেলে একজন মানুষকে অনেক টাকা দিতে হয়।
পেশাগত দোভাষী বা অনুবাদকের খরচ বেশী।
তা সত্ত্বেও, এটা অন্যান্য ভাষা বুঝতে দ্রুত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।
কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা এবং কম্পিউটার ভাষাবিদরা এই সমস্যা সমাধান করতে চান।
তারা এই বিষয়ে গবেষণা করেছেন, অনুবাদ যন্ত্র তৈরী করার চেষ্টা করেছেন।
বর্তমানে, এই ধরনের বিভিন্ন প্রোগ্রাম আছে।
কিন্তু যন্ত্র অনুবাদের মান সাধারণত ভাল হয় না।
তবে, প্রোগ্রামারদের সেজন্য কোন দোষ হয় না।
ভাষার কাঠামো খুব জটিল হয়।
অন্য দিকে, কম্পিউটার সহজ গাণিতিক নীতির উপর ভিত্তি করে চলে।
তারা সবসময় সঠিকভাবে ভাষার প্রক্রিয়া করতে পারে না।
একটি অনুবাদ প্রোগ্রামকে সম্পূর্ণরূপে একটি ভাষা শিখতে হবে।
সেটা ঘটার জন্য, বিশেষজ্ঞদের দ্বারা প্রোগ্রামারদেরকে হাজার হাজার শব্দ এবং নিয়ম শেখাতে হবে।
যে কার্যত অসম্ভব।
গাণিতিক নম্বর ছাড়া কম্পিউটারের পক্ষে কাজ করা কঠিন।
এই সম্পর্কিত কাজে কম্পিউটার দক্ষ।
কম্পিউটার সাধারণ সমন্বয় নিরূপণ করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, একটা শব্দের পর পরবর্তী কোন শব্দটি বসবে তা কম্পিউটারনিরূপণ করতে পারে।
সে জন্য, বিভিন্ন ভাষার শব্দ কম্পিউটারে ইনপুট দিতে হবে।
এই ভাবে নির্দিষ্ট ভাষার জন্য যথাযথ নিয়ম জানতে হবে।
এই সংখ্যাতাত্ত্বিক পদ্ধতি স্বয়ংক্রিয় অনুবাদের উন্নতি করবে।
তবে, কম্পিউটার মানুষের বিকল্প হতে পারে না।
কোন যন্ত্র একটি মানব মস্তিষ্কের নকল করতে পারে না বিশেষ করে ভাষারক্ষেত্রে।
তাই, দীর্ঘ সময় ধরে অনুবাদক ও দোভাষীদের এই কাজ করতে হবে।
ভবিষ্যতে, সহজ শব্দ অবশ্যই কম্পিউটার দ্বারা অনুবাদ করা যেতে পারে।
অন্য দিকে,গান, কবিতা ও সাহিত্যের অনুবাদের জন্য প্রাণবন্ত উপাদান প্রয়োজন হয়।
এগুলো মানুষের অনুভূতি থেকে আসে।
এবং এটি সেইভাবে অনেকটাই ভাল।