늘 통화---에요.
늘 통_ 중____
늘 통- 중-에-.
----------
늘 통화 중이에요. 0 ye-bse-w- py---j- -t-em-n--y-.y________ p______ t___________y-o-s-o-a p-e-n-i t-a-m-n-e-o-------------------------------yeobseowa pyeonji ttaemun-eyo.
몇 번을---어-?
몇 번_ 눌____
몇 번- 눌-어-?
----------
몇 번을 눌렀어요? 0 y-ob----a ---o--i-t-aem---e-o.y________ p______ t___________y-o-s-o-a p-e-n-i t-a-m-n-e-o-------------------------------yeobseowa pyeonji ttaemun-eyo.
সারা পৃথিবীতে অসংখ্য ভাষা আছে।
কিন্তু সার্বজনীন মানবীয় কোন ভাষা নেই।
কিভাবে তাহলে এটি মুখের প্রকাশ হয়?
তাহলে কি আবেগের ভাষা সার্বজনীন?
না, এখানেও বিভিন্নতা আছে!
বিশ্বাস করা হত যে, আবেগের প্রকাশ সবখানে একই।
মুখের অঙ্গভঙ্গি মনে করা হত সবাই বুঝতে পারবে।
চার্লস ডারউইন মনে করতেন, মানুষের জন্য আবেগ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
তাই বিশ্বের সবাই এটি সহজে বুঝতে পারবে।
কিন্তু আধুনিক গবেষণাগুলো ভিন্ন কথা বলে।
গবেষণাগুলো বলে যে, মুখের ভাষার মত আবেগের ভাষায়ও ভিন্নতা রয়েছে।
তাই সংস্কৃতির প্রতিফলন আমাদের মুখের প্রকাশভঙ্গিতে।
সারাবিশ্বের মানুষ আবেগ বিভিন্নভাবে প্রকাশ করে ও বিভিন্নভাবে বোঝে।
গবেষকরা ছয়টি প্রাথমিক আবেগ পৃথক করেছেন।
এগুলো হল- সুখ, দুঃখ, রাগ, ভয় ও বিস্ময়।
কিন্তু ইউরেপীয়দের মুখের প্রকাশ এশীয়দের থেকে ভিন্ন।
একই রকম মুখভঙ্গি থেকে তারা অনেক কিছু বুঝতে পারে।
অনেক গবেষণা এটা প্রমাণ করেছে।
গবেষণার অংশ হিসেবে, কিছু মানুষকে কম্পিউটারে কয়েকটি মুখের ছবি দেখানো হয়েছিল।
মুখের ছবিগুলোতে কোন আবেগ প্রকাশ পাচ্ছে তা জিজ্ঞেস করা হয়েছিল।
ফলাফল বিভিন্ন হওয়ার পেছনে অনেক কারণ আছে।
সব সংস্কৃতির আবেগের প্রকাশভঙ্গি একই নয়।
তাই একই প্রকাশভঙ্গি সবখানে একই আবেগ বোঝাবে না।
এছাড়াও বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ বিভিন্ন বিষয়ের উপর জোর দেয়।
মুখের প্রকাশভঙ্গি বোঝার জন্য এশীয়রা চোখের দিকে নজর দেয়।
অন্যদিকে, ইউরোপীয় ও আফ্রিকানরা মুখের দিকে।
একটি মুখের প্রকাশভঙ্গি সব স্থানে একই...
সেটা হল-সুন্দর হাসি!